z
রোজা মানেই খোরমা খেজুরের সময়। এই মরু ফলে থাকা পুষ্টিগুণের খনির কারণে ইফতারে খেজুর খাওয়ার প্রচলন রয়েছে। প্রচুর মাত্রায় ভিটামিন, ফাইবার, উপকারি তেল, ক্যালসিয়াম, সালফার, আয়রন, পটাশিয়াম, ফসফরাস, কপার এবং আরও নানাবিধ খনিজ রয়েছে খেজুরে।
জেনে নিন খেজুর খেলে কত ধরণের উপকার মেলে �
দৃষ্টিশক্তি উন্নত হয়
বেশ কিছু গবেষণায় দেখা গেছে খেজুর খাওয়ার পাশাপাশি যদি নিয়মিত এই ফলটির পাতা খাওয়া যায়, তাহলে শরীরের ভেতরে এমন কিছু উপাদানের মাত্রা বৃদ্ধি পেতে শুরু করে যাতে দৃষ্টিশক্তির উন্নতি ঘটে চো পরার মতো! সেই সঙ্গে নাইট ব্লাইন্ডনেস সহ অন্যান্য চোখের রোগের প্রকোপ কমতেও সময় লাগে না।
এনার্জির ঘাটতি দূর করে
এই ফলে থাকা সুগার রক্তে মেশার পর শরীর চনমনে হয়ে ওঠে, সেই সঙ্গে মানসিক ক্লান্তি দূর করতেও বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে। তাই ক্লান্ত লাগলেই খেতে পারেন খেজুর।
হৃদযন্ত্রের ক্ষমতা বাড়ে
ডায়াটারি ফাইবারে সমৃদ্ধ হওয়ার কারণে নিয়মিত খেজুর খেলে শরীরে �এল ডি এল� বা খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা কমতে শুরু করে। ফলে হঠাৎ করে হার্ট অ্যাটাক এবং স্ট্রোকের আশঙ্কা হ্রাস পায়। সেই সঙ্গে এতে উপস্থিত পটাশিয়াম আরও সব হার্টের রোগে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনাও কমায়।
পেটের রোগ কমায়
প্রচুর পরিমাণ ফাইবার থাকার কারণে নিয়মিত এই ফলটি খেলে পেট পরিস্কার থাকে। ফলে স্বাভাবিকভাবেই কোনও ধরনের পেটের রোগই মাথা চাড়া দিতে পারে না। প্রসঙ্গত, একাধিক গবেষণায় দেখা গেছে প্রতিদিন ৩টা করে খেজুর খেলে শরীরের ভেতরে উপকারি ব্যাকটেরিয়ায় মাত্রা বৃদ্ধি পায়। ফলে বদ-হজম, কোলাইটিস এবং হেমোরয়েডের মতো রোগে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা কমে।